Sunday, April 10, 2011

Jokes 3 (18+)

এক অত্যন্ত সুন্দরী মহিলা লন্ডন এর একটি বারে উদর পূর্তি করে মদ খেয়ে বদ্ধ মাতাল হয়ে পড়লো। মাতলামীর চোটে গায়ের সব কাপড় খুলে রাস্তা দিয়ে হাটা আরম্ভ করলো। কিছু দূর গিয়ে ওভাবেই একটি ট্যাক্সিতে উঠে পড়লো।
ট্যাক্সি ড্রাইভারের তার দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকা দেখে সে জিজ্ঞাসা করলো
: কি নগ্ন মেয়ে দেখো নাই কখনো?
ট্যাক্সি ড্রাইভারঃ না আমি চিন্তা করতেছি আপনে আমার ভাড়ার টেকা কই রাখছেন


বল্টু: বাবা আমি আজকে ১ম সেক্স্ করলাম
আরাম খান: ভালো..তুই তো খুব এডভান্সড..আমি করেছিলাম কলেজে উঠে। তা বাবা কার সাথে করলি?
বল্টু: আমার টিচার এর সাথে
আরাম খান: খুব ভালো..আয় কোলে আয়
বল্টু: না বাবা, আমার পাছা ব্যাথ্যা।


আরাম খান আর তার স্ত্রী গিয়েছেন তাদের হানিমুনে। বউ যখন এলিভেটরের দিকে রওনা হল, খুব সুন্দর একটি মেয়ে আরাম খান কে জিজ্ঞেস করলেন তার কোন স্পেশাল চাহিদা আছে কিনা, কোনরকম দরকার হলে যেন ডেস্কে তিনি জানাতে না ভুলেন। স্ত্রী দূর থেকে মেয়েটিকে দেখে আর তার কথা শুনে খুবই মুগ্ধ হলেন। এলিভেটরে উঠতে উঠতে বললেন, এই বিদেশীদের হোটেল কত ভাল, ব্যবহার কত ভাল...সবার দিকে কী খেয়াল রাখে! আরাম খান বললেন, আরে না...এই মেয়েটি একটি প্রস্টিটিউট।
স্ত্রী কিছুতেই স্বামীর একথা বিশ্বাস করলেন না। রুমে ঢুকে তিনি স্বামীকে, প্রমাণ করতে বললেন। আরাম খান বললেন, আচ্ছা ঠিকাছে। আমি ডেস্কে ফোন করে মেয়েটিকে পাঠাতে বলছি...তুমি লুকিয়ে থাক।
মেয়েটি রুমে এসেই আরাম খানকে জিজ্ঞেস করলেন, তিনি কী চান। আরাম খান ঘাঘু লোক...সরাসরি বললেন, তিনি খুব একা বোধ করছেন, তার সঙ্গী চাই। মেয়েটি বলল, আমার একরাতের চার্জ ১৫০ ডলার। আরাম খান বললেন, অনেক বেশি চাইছ। আমি ২৫ ডলার পর্যন্ত দিতে পারি। মেয়েটি অপমানিত বোধ করে চলে গেল।
বউ অবাক হলেন; স্বামীর বুদ্ধিমত্তায় আকৃষ্ট হয়ে তিনি স্বামীকে সোহাগে-আদরে ভরিয়ে দিলেন। কিছুক্ষণ পর, তারা গেলেন হোটেলের নীচতলায় ডিনার করতে। তারা ডিনার করে রুমে ফেরত যাচ্ছেন, এমন সময় আবার সেই মেয়েটির সাথে দেখা। মেয়েটি দেখেই তাচ্ছিল্যের হাসি হেসে আরাম খানকে বললেন, দেখ ২৫ ডলারে তোমার কী জুটেছে!


আরাম খানের ছেলে বল্টু একদিন তার বাবাকে জিজ্ঞাস করছে।
বাবা, মেয়েদের কত রকমের বুক আছে?
আরাম খান একটু বিব্রত হলেও ছেলেকে শেখানোর স্বার্থে বললো, তিন রকমের বুক আছে।
২০ - ৩০ বছর বয়সে তাদের বুক থাকে লেবুর মতো, গোল আর মজবুত।
৩০ - ৪০ বছর বয়সে তাদের বুক থাকে নাশপাতির মতো, তখনও সুন্দর দেখায় কিন্তু একটু ঝুলে যায়।
৪০ -৫০ বছর বয়সে তাদের বুক হয় পেঁয়াজের মতো।
- পেঁয়াজের মতো? ছেলে অবাক।
- হ্যাঁ, যদি সেগুলো দেখো, তোমার কান্না পাবে।


এক শহরে পরকীয়ার খুব চল। কমবেশী সবাই করছে। এরাই আবার চার্চে গিয়ে ফাদারের কাছে কনফেশন করে তারা কি করেছে। বৃদ্ধ ফাদার এইসব শুনতে শুনতে ক্লান্ত। এক রবিবারে তিনি সবাইকে বললেন আর কেউ যদি আমার কাছে পরকীয়ার কথা স্বীকার করে তবে এই শহর আমি ছাড়ছি। শহরের লোকজন আবার ফাদারকে খুবই পছন্দ করে। এরা ভাবল পরকীয়ার নতুন কোন শব্দ বা কোড ব্যবহার করতে হবে। শহরবাসী এরপর থেকে পরকীয়ার জন্য ব্যবহার করতে লাগল "আছাড়"।
" ফাদার! আমি আছাড় খাইছি এই সপ্তাহে......"
নতুন পদ্ধতি খুব ভালো কাজ করে। ফাদার কিছুই টের পাননা। একদিন বৃদ্ধ ফাদার মারা যান।
তার জায়গায় নতুন আর অল্পবয়স্ক একজন ফাদার আসে। সে ত আছাড় খাওয়ার কথা শুনতে শুনতে অবাক। সে গেলো শহরের মেয়রের কাছে।
" মেয়র! আমাদের শহরের রাস্তাগুলো ঠিক করা দরকার। লোকজন প্রচুর আছাড় খাচ্ছে"
মেয়র বুঝলেন বেচারাকে কেউ আছাড়ের মানে বুঝিয়ে দেয় নাই। আর বেকুব ফাদারটা চলে এসেছে সরাসরি তার কাছে। তার হাসি চলে আসল।
ঠিক এমন সময় ফাদার বললেন, "আমি বুঝি না কেনো আপনি হাসছেন??? আপনার বউই ত এই সপ্তাহে তিনবার আছাড় খাইছে"


এক ফরাসী, এক ইতালীয় আর এক বাঙালি ট্রেনে বসে নিজেদের বিবাহিত জীবন নিয়ে গল্প করছে। ফরাসী বলছে, ‘গত রাতে আমার বউকে চারবার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।’ ইতালীয় বলছে, ‘গত রাতে আমার বউকে ছয়বার আদরসোহাগ করেছি। সকালে সে আমাকে চমৎকার নাস্তা বানিয়ে খাইয়েছে, আর বলেছে, আমার মতো পুরুষ সে আগে কখনো দেখেনি।’ বাঙালি চুপ করে আছে দেখে ফরাসী তাকে প্রশ্ন করলো, ‘তা তুমি গত রাতে তোমার বউকে ক’বার আদরসোহাগ করেছো?
বাঙালি বললো, ‘একবার।’ ইতালীয় মুচকি হেসে বললো, ‘তোমার বউ সকালে তোমাকে কী বললো?’ ‘ওগো, থামো, আর না …।’


স্বামী(বাসর রাতে)- তুমি কি কখনো সেক্স মুভি দেখেছো ?
স্ত্রী - একবার দেখেছি।
স্বামী - এখন আমরা তাই করব,যা ঐ মুভিতে হয়েছে।
স্ত্রী(চিন্তা করে)- তাইলে বাকী দুজন কই থেকে আনবে ?


বাগানে দাদা নাতি খেলছিলো। একটা গর্ত থেকে একটা কেঁচোকে বেরোতে দেখে নাতি বললো, দাদু, আমি এটাকে গর্তে ঢোকাতে পারবো।
দাদা তার সাথে ৫ ডলার বাজি রাখলো যে সে পারবে না কারণ কেঁচোটা খুব পিচ্ছিল আর নরম ছিলো। ধরাই কঠিন তার ওপর আবার অতটুকু গর্তে ঢোকানো!
নাতি বাজি ধরার পর বাড়ির ভিতর গিয়ে একটা স্প্রে নিয়ে এলো। কেঁচোটার সারা গায়ে ছিটিয়ে এক মিনিট অপেক্ষা করলো। ততক্ষণে কেঁচোটা স্প্রের প্রভাবে শক্ত ও সোজা হয়ে গেলো। তখন সে সেটাকে গর্তে ঢুকিয়ে দিলো। দাদা তার কথামতো ৫ ডলার দিয়ে দিলো।
একটু পর দাদা আবার নাতির সাথে দেখা করলো। এবারও তার হাতে একটা পাঁচ ডলারের নোট দিলো।
- দাদু, তুমি তো একবার টাকা দিয়েইছো। আবার কেন? নাতি অবাক!
- এটা তোর দাদির পক্ষ থেকে।


একবার এক বনে কারা যেন ভায়াগ্রা ছড়িয়ে গিয়েছিল। সেই ভায়াগ্রা সেবন করে সকল পুরুষ প্রানীর যৌন কামনা ছিল তুঙ্গে। তারা সারাদিন তাদের নারী সঙ্গিনীদের সাথে যৌন খেলায় মত্ত থাকত। এক পর্যায়ে সঙ্গিনীরা বিরক্ত হয়ে বনের রাজা সিংহের কাছে বিচার দেয়। সিংহ মশাই গবেষনা করে দেখেন যে ভায়াগ্রার প্রভাব কমতে আরো এক বছর লাগবে। তাই তিনি সকল প্রানীকে তাদের ওটা কেটে জমা দিতে বলেন এবং একটা করে টোকেন দেন। কথা দেন এক বছর পর টোকেন মিলিয়ে সবার জিনিষ সবাইকে ফেরত দিবেন। অন্য সব প্রানীর মত বানর ও মন খারাপ করে তার ওটা জমা দিয়ে আসে। বাসায় এসে দেখে যে তার স্ত্রী খুশিতে বাগবাকুম।
বানরের স্ত্রীঃ হাহা এখন কি করবা? আগেই বলেছিলাম......
বানরঃ বেশী হাইসো না। এক বছর পর টের পাইবা।
বানরের স্ত্রীঃ কেন?? এক বছর পর কি হবে??
বানরঃ জমা তো দিয়ে আসছি আমার টা টোকেন আনছি ঘোড়ার টা।


ছেলেঃ আজ ভ্যালেন্টাইন ডে, চলো আজ আমরা অন্যরকম একটা কিছু করি।
মেয়েঃ কী সেটা?
ছেলেঃ ব্যাপরটা 'চ' দিয়ে।
মেয়েঃ বেশ!
তারপর চটাস করে একটা চড়ের শব্দ শোনা গেল।


প্রশ্নঃ মেয়েদের পিরিওড আর ছেলেদের মাসিক বেতন, দুইটার মধ্যে কি মিল আছে,বলেন দেখি?
উত্তরঃ দুইটাই পাঁচ দিনে শ্যাষ, তারপর অপেক্ষা করো, আবার পরের মাসের জন্য।


একদিন এক পথিক পিপাসায় অস্থির হয়ে এক বাসায় যেয়ে এক পিচ্চির কাছে পানি খেতে চাইল। পিচ্চি তাকে দুধ এনে দিল। পথিক তো মহা খুশি। মেঘ না চাইতে জলের মত যেন জল চাইতে-না-চাইতেই দুধ!
পথিক দুধ খাচ্ছে, এ-সময় পিচ্চি বলে উঠল, “কুত্তায় খাওয়া দুধ খাইতে কেমুন লাগে?
লোকটি রাগে বাটি-টা আছাড় মেরে ফেলে দিল। তখন পিচ্চি চেঁচিয়ে বলে, নানী, এক রাস্তার ব্যাডা তুমার প্যাশাবের হাঁড়ি আছার দিয়া ভাইঙ্গা হালাইছে!


আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়ায় সমকামীদের বিয়ের অনুমোদন আদালত আগেই দিয়েছে। এখন লেটেস্ট উপডেট হইল- সেখানে যদি কেউ টেইলার্সের দোকানে প্যান্ট সেলাই করাতে যায় দোকানী প্রথমেই জিজ্ঞেস করে- "স্যার, প্যান্টের পিছনে কি চেইন দেয়া লাগবে??" !!


এক ছেলের সাথে আর এক মেয়ের প্রেম ছিল। মেয়েটা একদিন ছেলেটাকে দাওয়াত দিল, আর বললঃ “আজ আসিয়ো আমাদের বাড়িতে, মা-বাবার সাথে তোমার পরিচয় করাইয়া দিবো, তারপরে রাতে আমরা……….' ছেলেতো খুশিতে বাকবাক। তখনি ছুটে গেল ডাক্তারের দোকানে কনডম কিনতে। দোকানদার বেডা ছেলের খুশি দেখে পাম-পট্টি দিয়ে পুরা ফ্যামিলি প্যাক গছায় দিল। লাফাইতে লাফাইতে ছেলে সন্ধ্যায় গিয়ে হাজির হল মেয়ের বাড়িতে। শ্বশুর-শ্বাশুড়ীর (হবু) সামনে গিয়ে ছেলে সালাম দিয়ে সেইযে মাথা নিচু করল, মাথা উচুই করেনা, আধাঘন্টা পার হয়ে গেল, মাথা আর উঠেনা। হবুদের উপর সম্মান দেখে মেয়েতো আহলাদে গদগদ। ছেলের কানের কাছে ফিসফিস করে বলল, তুমি আমার বাবা-মারে সম্মান করো জানতাম, কিন্তু এত সম্মান করো তাতো জানতাম না।
ছেলে রাগে রাগে উত্তর দেয়, সেইডা ঠিক আছে, কিন্তু আমিও তো জানতাম না, তোমার বাপে কনডম বেচে।


পুলা বড় হইতাসে তাই বাপ-মা ঠিক করসে এখন থেইক্যা ওই(!) সুময় হইলে তারা কইবো টাইপ রাইটার আনো।
একদিন বাপে পুলারে ডাইক্যা কয়: তুমার মারে কও টাইপ রাইটার আনতে।
কিসুক্ষণ পুলা আইয়্যা কয়: আম্মায় অহন রানতেসে পরে লইয়া আনবো কইসে।
বাপের তো মিজাজ বিলা। আবার পোলারে কইলো তুমার মারে কও এক্ষন টাইপ রাইটার আনতে। আমার এক্ষন দরকার।
অনেক সময় পরে পুলা আইস্যা কয়: আম্মায় কইসে টাইপ রাইটার রেডী করসে। তুমারে যাইতে কইসে।
বাপে চেইত্যা কয়: হারামজাদা, তুর মারে গিয়া ক' আমার এহন টাইপ রাইটার লাগবোনা, আমি হাতেই লেইখ্যা ফালাইসি।


বহুদিন আগে একদেশে এক রাজা ছিল। রাজার রানী ছিল বিশাল বক্ষ। রাজার মন্ত্রী শ্যামের বহুদিনের স্বপ্ন রানীর বুক চাটার। কোন পথ না বের করতে পেরে সে রাজার প্রাইভেট ডাক্তার রামরে ধরল। দুঃখ খুলে বলল। মাত্র ১০০০ হাজার টাকা দিলে রাম রানীর বুক চাটার ব্যবস্থা করে দেবে। শ্যাম রাজি হলো।
পরের দিন রানী গোসলে গেলে রাম ডাক্তার তার অন্তর্বাসে চুলকানির জীবানু লাগিয়ে দিল। গোসল সেরে অন্তর্বাস পরার সাথে সাথে চুলকানি শুরু হলো। খবর পাইয়া রাজা মশাই ডাক্তার রামরে ঔষধ দিতে বলল। কায়দা করে রাম রাজারে বুঝালো, এই রোগের ঔষধ এক মাত্র মন্ত্রী শ্যামের লালায় আছে। সে যদি ঘন্টাখানেক রানীর বুক চেটে দেয়, তাহলে উপশম হবে। রানীর দুঃখে রাজার কলজে ফাটে ফাটে অবস্থা। তবু রাজা রাজি হলেন। এদিকে শ্যাম চাটার আগে ডাক্তার ঔষধ দিয়ে দিলেন।
তারপর ১ ঘন্টা চেটে এসে শ্যাম ভাবল ডাক্তার এই কথা রাজারে বলতে সাহস পাবে না যে, সে নিজেই চুলকানির জীবানু লাগিয়ে দিয়েছে, কাজেই ডাক্তাররে সাফ জানাইয়া দিল টাকা দিতে পারবে না।
মুচকি হাইসা ডাক্তার চলে গেল, আর বলে গেল নেক্স্ট চাটার জন্য প্রস্তুত থাকতে। পরের দিন সারাদেশে খবর হইয়া গেল, রানীর চুলকানির জীবানু, রাজার পায়ুতে লাগছে, চাটার লোকতো আছে চিন্তা কি।


বাস দুর্ঘটনায় একবার অনেক সিস্টার মারা গেল। মারা যাওয়ার পর তারা স্বর্গের গেটে দারিয়ে আছে আর স্বর্গদূত এক এক করে তাদের নাম ধরে ডাকছে । ''সিস্টার এসাদ , তুমি কি বেচে থাকতে কখনো কারো সাথে মিলিত হয়েছ??? '' স্বর্গদূত বললো । ''না,তবে আমি একবার এক পুরুষের ঐটা ধরেছিলাম '' উত্তর দিল সিস্টার এসাদ । ''স্বর্গে যেতে হলে তোমাকে পবিত্র হতে হবে। সুতরাং তুমি তোমার আংগুল পবিত্র পানিতে চুবাও আর স্বর্গে যাও '' বলল দূত . সিস্টার এসাদ তাই করলো আর স্বর্গে গেল . ''সিস্টার বিকা , তুমি কি বেচে থাকতে কখনো কারো সাথে মিলিত হয়েছ??? '' স্বর্গদূত বললো । 'হা , আমি একবার এক পুরুষের ঐটা বুকে নিয়েছিলাম '' উত্তর দিল সিস্টার বিকা ''স্বর্গে যেতে হলে তোমাকে পবিত্র হতে হবে। সুতরাং তুমি তোমার বুকে তুমি পবিত্র পানি ছিটাও আর স্বর্গে যাও '' বলল দূত . সিস্টার বিকা তাই করলো আর স্বর্গে প্রবেশ করলো .। এমন সময় হঠাত পিছনে হই চৈ শুনা গেল , পিছন থেকে সিস্টার সাকা দৌড় দিয়ে স্বর্গ দুতের কাছে গিয়ে বলল '' আমাকে তারাতারি পবিত্র পানি দেন , সিস্টার মিজানী তার পাছা ওই পবিত্র পানিতে চুবানোর আগে আমাকে কুলি করতে হবে !!!


১৮ বছরের মেয়েরা হল ফুটবলের মত। পেছনে ২২ জন দৌড়ায় ।
২৮ বছরের মেয়েরা বাস্কেটবলের মত। পেছনে ১০ জন থাকে ।
৩৮ বছরের মেয়েরা গলফ বলের মত। একজনই পেছনে থাকে ।
আর ৪৮ বছরের মেয়েরা টেবিল টেনিস বলের মত। এ বলে তুই নে ও বলে তুই নে ।


জসিমের সেভ করা দরকার হলো ....তাই সে গেল তার পাড়ার নাপিতের কাছে ।
নাপিত মাত্র জসিমের গালে ফোম লাগিয়েছে , এমন সময় জসিম বলল , '' আমার গাল তা একটু ভাঙ্গা , তাই মসৃন সেভ হয়না , দয়া করে খুব সাবধানে মসৃন সেভ করে দাও ''।
নাপিত করলো কি , একটা কাঠের ছোট গোল বল জসিমের গালের ভিতরে ঢুকিয়ে দিল , তারপর সেভ করা শুরু করলো ।কিছুক্ষণের মাঝেই জসিম বুঝতে পারল , আসলেই খুব ভালো ও মসৃন সেভ হচ্ছে । গালের ভিতর বলটি নিয়ে জড়ানো গলায় জসিম বলল ,
'' খুব ভালো .... কিন্তু এখন যদি আমি বল টি গিলে ফেলি , তাহলে কি হবে ?? ''
নাপিত একটুও বিচলিত না হয়ে বলল , '' ঐটা কোনো বেপার না , সবাই যেমনে পরের দিন ফিরত দিয়া যায় , আপনেও কাইলকা আইসা ফিরত দিয়া যাইয়েন ''


প্রশ্নঃ পাত্রী দুইখান, ১ম জন পরমা সুন্দরী, যৌবনবতী কিন্ত পুরা চরিত্রহীনা আর পরের জন মহা সতী-সাধ্বী, চরিত্রবতী কিন্ত চেহারা কুৎসিত- কারে বিয়া করবেন?
উত্তরঃ সারাজীবন একা একা বিষ্ঠা খাওয়ার চাইতে- সবাই মিলে মিষ্টি খাওয়া ভালো।


বুড়ো রিয়াদ সাহেব বিয়ে করেছেন এক কচি মেয়েকে। কিন্তু কয়েক হপ্তা পর দেখা গেলো, বিছানায় যত কায়দা কানুনই তিনি করেন না কেন, বউ বেচারির রাগমোচন হচ্ছে না।
রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তিনি ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।
ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে রায় দিলেন। “এক কাজ করুন। ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। আপনারা যখন ঐসব করবেন, ছোকরা ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে আপনাদের বাতাস করবে।” ডাক্তারের কথা কী আর ফেলা যায়? রিয়াদ সাহেব এক ষন্ডামতো ছোকরাকে ভাড়া করে বাড়ি নিয়ে গেলেন। ডাক্তারের নির্দেশমতো কাজ করেও কোন ফল পাওয়া গেলো না। চটেমটে রিয়াদ সাহেব আবার ডাক্তারের চেম্বারে হানা দিলেন। ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে আবারও রায় দিলেন। “এক কাজ করুন। এবার উল্টো ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। এবার ছোকরা আপনার স্ত্রীর সাথে যখন ঐসব করবে, আপনি ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে ওদের বাতাস করবেন।” মরিয়া রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তথাস্তু।
এবার একেবারে হাতেনাতে ফল পাওয়া গেলো। রিয়াদ সাহেবের বউ এক উথালপাথাল রাগমোচন লাভ করলেন।
উল্লসিত রিয়াদ সাহেব ষন্ডা ছোকরার কাঁধে টোকা দিয়ে বললেন, “এবার বুঝেছো তো ছোকরা, কিভাবে ঠিকমতো বাতাস করতে হয়?”


ভালোবাসা দিবসে দুই তরুণ-তরুণী।
তরুণীঃ একবার এক ছেলে চুমু খাওয়ার প্রস্তাব করেছিল আমাকে। শুনে তো আমি প্রায় অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিলাম।
তরুণঃ তাহলে বাদ!
তরুণীঃ মানে?
তরুণঃ না মানে আমি যে প্রস্তাব করার চিন্তা করেছিলাম সেটা করলে তো তুমি মারাই যেতে।


বলো তো সেক্স করার সময় ছেলে না মেয়ে কে বেশি আনন্দ পায়?
: অব্যশই মেয়ে |
: কেন ?
: যখন কাঠি দিয়ে কান খোঁচাও আরামটা কোথায় লাগে, কানে না কাঠিতে ??

No comments:

Post a Comment